চোর থেকে দরবেশ।
এক বাদশার ছিলেন পরমা সুন্দরী এক কন্যা।
এক চোর সেই সুন্দরী কন্যার উপর আশেক
ছিল। কিন্তু যেহেতু সে চোর, তাই
সে জানতো যে, তাকে পাওয়া তার
পক্ষে খুব কঠিন ব্যাপার।
ঘটনাক্রমে একদিন
সে চুরির উদ্দেশ্যে বাদশার ঘরে প্রবেশ
করলো। তখন বাদশা এবং বেগম তাদের
মেয়ের বিয়ার
ব্যাপারে আলোচনা করছিলেন।
বদশাহ
বললেন, আমাদের মেয়ের বিবাহ
দিবো এক আল্লাহওয়া পরহেজগার
লোকের সাথে।
চোর এ
কথা শুনে চুরি করা ভুলে গেল
এবং বাদশাহর সিদ্ধান্তের কথাকে বিরাট
এক গনিমত মনে করলো যে, তার
প্রিয়তমাকে পাওয়ার সঠিক
ব্যবস্থা জানা হয়ে গেছে।
এখন
পরহেজগার হয়ে যাওয়াই ভাল।
চোর বাদশার
ঘর হতে বাহির হয়ে সে এক
মসজিদে গিয়ে বসল এবং রাত দিন আল্লাহর
এবাদতে মশগুল হয়ে পড়লো।
ফলে তার
খ্যাতি চারিদিকে ছড়িয়ে পড়লো যে, এই
মসজিদে একজন বড় দরবেশ এসেছে।
এদিকে বাদশাহ তার মেয়ের বিবাহের
পাত্র খোজার জন্য লোক
লাগিয়ে দিলেন।
একজন পরহেজগার পাত্র খোজার জন্য
চারিদিকে লোক ছুটল।
অনেক
খোজাখোজির পর অবশেষে জানা গেল
যে, অমুক মসজিদে এমন এক
আল্লাহওয়ালা আছেন যার চেয়ে অধিক
মুত্তাকী সারাদেশে আর একটিও নাই।
সুতরাং বিশেষ ব্যবস্থাপনায় বিবাহের
পয়গাম নিয়ে বাদশাহের দুত তার
কাছে গিয়া হাজির।
কিন্তু চোরের কাজ
ততদিনে সারা হয়েগেছে।
আল্লাহর এবাদতের শান্তিতে তার অন্তর
এত ভরপুর হয়ে উঠল যে, রাজকন্যা এবং সাত
রাজার ধনও তার কাছে তখন তুচ্ছ
মনে হতে লাগল।
সে দুত কে বলল
আপনারা যান, আমার সময় নষ্ট করবেন না।
এক বাদশার ছিলেন পরমা সুন্দরী এক কন্যা।
এক চোর সেই সুন্দরী কন্যার উপর আশেক
ছিল। কিন্তু যেহেতু সে চোর, তাই
সে জানতো যে, তাকে পাওয়া তার
পক্ষে খুব কঠিন ব্যাপার।
ঘটনাক্রমে একদিন
সে চুরির উদ্দেশ্যে বাদশার ঘরে প্রবেশ
করলো। তখন বাদশা এবং বেগম তাদের
মেয়ের বিয়ার
ব্যাপারে আলোচনা করছিলেন।
বদশাহ
বললেন, আমাদের মেয়ের বিবাহ
দিবো এক আল্লাহওয়া পরহেজগার
লোকের সাথে।
চোর এ
কথা শুনে চুরি করা ভুলে গেল
এবং বাদশাহর সিদ্ধান্তের কথাকে বিরাট
এক গনিমত মনে করলো যে, তার
প্রিয়তমাকে পাওয়ার সঠিক
ব্যবস্থা জানা হয়ে গেছে।
এখন
পরহেজগার হয়ে যাওয়াই ভাল।
চোর বাদশার
ঘর হতে বাহির হয়ে সে এক
মসজিদে গিয়ে বসল এবং রাত দিন আল্লাহর
এবাদতে মশগুল হয়ে পড়লো।
ফলে তার
খ্যাতি চারিদিকে ছড়িয়ে পড়লো যে, এই
মসজিদে একজন বড় দরবেশ এসেছে।
এদিকে বাদশাহ তার মেয়ের বিবাহের
পাত্র খোজার জন্য লোক
লাগিয়ে দিলেন।
একজন পরহেজগার পাত্র খোজার জন্য
চারিদিকে লোক ছুটল।
অনেক
খোজাখোজির পর অবশেষে জানা গেল
যে, অমুক মসজিদে এমন এক
আল্লাহওয়ালা আছেন যার চেয়ে অধিক
মুত্তাকী সারাদেশে আর একটিও নাই।
সুতরাং বিশেষ ব্যবস্থাপনায় বিবাহের
পয়গাম নিয়ে বাদশাহের দুত তার
কাছে গিয়া হাজির।
কিন্তু চোরের কাজ
ততদিনে সারা হয়েগেছে।
আল্লাহর এবাদতের শান্তিতে তার অন্তর
এত ভরপুর হয়ে উঠল যে, রাজকন্যা এবং সাত
রাজার ধনও তার কাছে তখন তুচ্ছ
মনে হতে লাগল।
সে দুত কে বলল
আপনারা যান, আমার সময় নষ্ট করবেন না।
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন