ব্লগটি শেয়ার করুন

মুফতী সিরাজী

কোরবানীর তাৎপর্য → মুফতী সিরাজী

রবিবার, ২৮ সেপ্টেম্বর, ২০১৪

মহা প্রলয়ের বার্তা



যখন আকাশ বিদীর্ণ হবে,
যখন নক্ষত্রসমূহ ঝরে পড়বে,
যখন সমুদ্রকে উত্তাল করে তোলা হবে
এবং যখন কবরসমূহ উম্মোচিত হবে,
তখন
প্রত্যেকে জানবে সে কি করেছে এবং কি করেনি।

হে মানুষ !
কিসে তোমাকে তোমার
মহামহিম পালনকর্তা সম্পর্কে বিভ্রান্ত
করলো?

যিনি তোমাকে সৃষ্টি করেছেন,
অতঃপর তোমাকে সুবিন্যস্ত করেছেন
এবং সুষম করেছেন।

যিনি তোমাকে তাঁর ইচ্ছামত
আকৃতিতে গঠন করেছেন।

কখনও বিভ্রান্ত হয়ো না; বরং তোমরাই
ধর্মকে প্রত্যাখ্যান করে থাকো।

অবশ্যই তোমাদের উপর তত্ত্বাবধায়ক
নিযুক্ত আছে।
সম্মানিত আমল লেখকবৃন্দ।

তারা জানে যা তোমরা করো।
সৎকর্মশীলগণ থাকবে জান্নাতে।

আর পাপীরা থাকবে জাহান্নামে;
তারা বিচার দিবসে তথায় প্রবেশ
করবে।

তারা সেখান থেকে অদৃশ্য
হতে পারবে না।

আপনি জানেন, বিচার দিবস কি?

অতঃপর আপনি জানেন, বিচার দিবস কি?
যেদিন কেউ কারও কোনো উপকার
করতে পারবে না এবং সেদিন সব কর্তৃত্ব
হবে আল্লাহর।

[আল কুরআন: সূরা ইনফিতার, আয়াত ১-১৯]


শনিবার, ২৭ সেপ্টেম্বর, ২০১৪

মেয়েদের টিপ ব্যবহারের সূত্র

মহিলাদের টিপের ব্যবহার
কোথা থেকে,
কিভাবে আসলঃ


হযরত ইব্রাহিম(আ)কে
যখন আগুনে পুড়ে মারার জন্য
নম্রুদ
৮ মাইল জায়গা আগুন জালাল,

আগুনের উত্তাপ এত বেশি যে
তার কাছে আসা যাচ্ছিল না।

তাই একটা চরক বানানো হল
যার মাদ্যমে
ইব্রাহিম(আ) কে
আগুনে নিক্ষেপ করা যায়।

কিন্তু রহমতের ফেরেস্তারা চরকের
একপাশে ভর করে থাকায়
চরক ঘুরান যাচ্ছে না।

তখন শয়তান নম্রুদ কে কুবুদ্দি দিল,
কিছু নগ্ন মেয়ে(পতিতা)
এনে চরকের সাম্নে বসিয়ে দিতে,
কারন এ অবস্থায় ফেরেস্তারা
থাকতে পারবে না।
তাই করা হল
এবং ফেরেস্তারা চলে গেল।

তারা ইব্রাহিম(আ)কে
আগুনে ফেলতে সক্ষম হল।

পরবর্তীতে ঐ মেয়ে গুলোকে
রাষ্ট্রীয় মর্যাদা দান করা হল
এবং তাদের মাথায় তিলকপরানো হল।

সেটা এখন আমাদের কাছে টিপ
নামে পরিচিত।
অতএব যারা বলে,
মহিলাদের সৌন্দর্য সব জায়গায়
এবং এই দোহাই দিয়ে টিপ কে
নিজেদের জন্য বৈধ মনে করেন,
তারা যুগ যুগ ধরে কোন পরিচয় বহন করছেন
তা একবার ভেবে দেখবেন???

পতিতার পরিচয়
বোঝানোর জন্য যে টিপ ব্যবহার
করা হত,তা আজ আমাদের উপমহাদেশের
ফ্যাশন......!!!


শুক্রবার, ২৬ সেপ্টেম্বর, ২০১৪

মা মাকড়সা

সাধারণত আমাদের
কাছে মাকড়শা মানেই
ভয়
বা ঘেন্নার বস্তু।

কিন্তু একটি মা মাকড়শার ত্যাগের
কাহিনী যে কাউকেই অবাক
করে দেবে।

আমরা সবাই জানি যে, মাকড়শার ডিম
ফুটে বাচ্চা বের হয়।
মা মাকড়শা সেই ডিম নিজের।দেহে বহন
করে,
বাচ্চারা বের না হওয়া পর্যন্ত।
প্রকৃতির নিয়মে একসময় ডিম ফুটতে শূরু
করে।


নতুন প্রাণের সঞ্চার হয় ডিমের ভেতর।
কিন্তু সন্তানদের খাদ্য কোথায়?
ক্ষুধার জ্বালায় ছোট
ছোট বাচ্চা মাকড়শারা মায়ের দেহই
খেতে শূরু
করে ঠুকরে ঠুকরে।

সন্তানদের মুখ চেয়ে মা নীরবে হজম
করে
সব কষ্ট, সব যন্ত্রনা।

একসময় মায়ের পুরো দেহই চলে যায়
সন্তানদের পেটে।

মৃত মা পড়ে থাকে ছিন্ন বিছিন্ন হয়ে,
সন্তানেরা নতুন পৃথিবীর
দিকে হাঁটতে থাকে।
আসলে " মা " দের আত্মত্যাগ এরকমই !


বৃহস্পতিবার, ২৫ সেপ্টেম্বর, ২০১৪

জমজম কুপের অজানা তথ্য

** জমজম কূপ
সম্মন্ধে কিছুজানা অজানা তথ্যঃ

১) আল্লাহ তা'লার অসীম কুদরতে ৪০০০
বছরপূর্বে সৃষ্টি হয়েছিল।

২)
ভারী মোটরেরসাহায্যে প্রতি সেকেন্ডে
লিটারপানি উত্তোলন করার পরও
পানি ঠিকসৃষ্টির সূচনাকালেরন্যায়।

৩) পানির স্বাদ পরিবর্তন
হয়নি,জন্মায়নিকোন ছত্রাক
বা শৈবাল।

৪) সারাদিন পানি উত্তোলন
শেষে,মাত্র১১
মিনিটেই আবার পূর্ণ হয়ে যায়কূপটি।

৫) এই কূপের পানি কখনও শুকায়নি,সৃষ্টি
র পর থেকে একইরকম
আছে এরপানি প্রবাহ,
এমনকি হজ্বমউসুমে ব্যবহার ক'য়েক
গুনবেড়ে যাওয়া সত্বেও এই পানির
স্তরকখনও নিচে নামে না।

৬) সৃষ্টির পর থেকে এর গুনাগুন, স্বাদ
ওএর মধ্যে বিভিন্ন উপাদান
একইপরিমানে আছে।

৮) এই কূপের পানির
মধ্যে ক্যালসিয়ামও
ম্যাগনেসিয়াম সল্ট এর
পরিমানঅন্যান্য
পানির থেকে বেশী, এজন্য
এইপানি শুধু
পিপাসা মেটায় তা না,
এইপানি ক্ষুধাও
নিবারণ করে।

৯) এই পানিতে ফ্লুরাইডের
পরিমানবেশী থাকার
কারনে এতে কোন
জীবানুজন্মায় না ।

১০) এই পানি পান করলেসকলক্লান্তি
দূর
হয়ে যায


Twitter Delicious Facebook Digg Favorites More